২০ টি সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ও তাদের ব্যবহার

আমরা অনেকেই আছি যারা ভিডিও এডিটিংকে অনেক প্যারার কাজ ভাবি।  কিন্তু এটি আসলে ততটা ও কঠিন নয় যতটা আমরা ভাবি। আবার অনেকে মনে করে, এর জন্য দামী ডেক্সটপ ও ল্যাপটপ দরকার হয়। কিন্তু আসলে বিষয়টি মোটেও এমন নয়।
এই আর্টিকেলের জন্য প্রয়োজনীয় সকল সূচিপত্র এক নজরে দেখে নিনঃ

এই আর্টিকেলে আমরা ভিডিও এডিটিং এর জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার এবং তাদের ব্যবহার সম্পর্কে জানবো ।এমনকি আরও জানবো ভিডিও এডিটিং কি, ভিডিও এডিটিং কিভাবে শিখব, ফ্রী ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার কি আছে এবং পেইড ভিডিও সফটওয়্যার কি কি আছে ইত্যাদি নিয়ে আমাদের আলোচনা এগিয়ে যাবে সামনে দিকে। 

ভিডিও এডিটিং কি ?

অনেকগুলো ভিডিও ক্লিপস, ছবি, অডিও ফাইল ইত্যাদি পাশাপাশি বসিয়ে যখন নতুন কোন একটি গল্প বলার উদ্দেশ্যে কোন কিছু তৈরি করা হয় তখন সে প্রক্রিয়াকে ভিডিও এডিটিং বলা হয় ।এডিটিং এর জন্য ছাত্রের জনপ্রিয় সফটওয়্যার গুলো হল এডোবি প্রিমিয়ার প্রো, ফিলমোরা ইত্যাদি।

ভিডিও এডিটিং কেন শিখবো?

তোমাদের মনে হতে পারে,  ভিডিও এডিটিং শিখার কি দরকার? 

Video Editing with Premiere Pro

কোর্সটি করে যা শিখবেন:

  • টেক্সট এনিমেশন, স্লো মোশন, ভিডিও রিভার্সিং, অডিও এডিটিং, কালার গ্রেডিং, গ্রিন স্ক্রিন এডিটিং সহ বিভিন্ন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং টুলস -এর ব্যবহার ভিডিও
  • ভিডিও এডিটিং আয়ত্ত করে ক্যারিয়ার গড়ার দিকনির্দেশনা এবং নিজের পোর্টফোলিও কাজে লাগিয়ে কাজ পাওয়ার কৌশল

সম্পূর্ণ কোর্সটি দেখুন

তোমরা জেনে অবাক হবে যে আমরা যত ধরনের কাজই করে থাকি বেশিভাগ কাজে এই ভিডিও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ কারন কোন কিছু বোঝানোর জন্য ভিডিও সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি।  সকল ধরনের ব্যবসা বাণিজ্য, শিক্ষা  এ ছাড়া  ও আরো অনেক সেক্টরে  যেগুলোতে  ভিডিও  এডিটিং এর  অনেক ডিমান্ড রয়েছে। এছাড়াও আমরা  বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের জন্য  যেসব এডস ভিডিও দেখে থাকি  সেগুলো এই ভিডিও এডিটিং এর মাধ্যমে করে থাকে। তাই ভিডিও এডিটিং শিখলে যেমন মার্কেটপ্লেসে কাজ করা যায়, তেমনি নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম বা লোকাল  মার্কেটেও কাজ পাওয়া যায়। আমরা ভিডিও এডিটিং কেন শিখব তার আরো কারণ নিচে দেওয়া হলঃ 

ভিডিও এডিটিং হল ভাব প্রকাশের মাধ্যম

আমরা কথা বলার মাধ্যমে যতটুকু ভাব প্রকাশ করতে পারি তার চেয়ে একটি ভালো ভিডিও এডিটিং এর মাধ্যমে অনেক বেশি মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি যা শুনতে এবং সরাসরি দেখতে অনেক বেশি উপকার হয়। তাই ভিডিও এডিটিং কি ভাব প্রকাশের মাধ্যম ও বলা হয়।

ভিডিও এডিটিং খুব সহজলভ্য

বাসায় শুধুমাত্র একটি কম্পিউটার ল্যাপটপ বা স্মার্টফোন হলেই আমরা ভিডিও এডিটিং করতে পারি এবং তা খুব সহজে সোশ্যাল মিডিয়া এবং আরো বিভিন্ন প্লাটফর্মে আপলোড করতে পারি।

খুব বেশি খরচের প্রয়োজন হয় না

ভিডিও এডিটিং এর জন্য শুধুমাত্র যেসব পেইড সফটওয়্যার আছে সেগুলো কেনার জন্য কিছু টাকা খরচ হতে পারে তাছাড়া ফ্রি সফটওয়্যার আছে সেগুলো কিনতে কোন প্রকার টাকা প্রয়োজন হয় না তাই এই সেক্টরে খুব বেশি খরচের প্রয়োজন হয় না।

ভিডিও এডিটিং মানুষকে আকৃষ্ট করে

আমরা বিভিন্ন সময়ে ফেসবুক বা ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের স্পন্সর ভিডিও দেখে থাকি যার মধ্যে অনেক ভিডিও স্পন্সর থাকে যেগুলো দেখলে অনেক সময় আমরা তার ভিতরে আরো অনেক কিছুই জানার চেষ্টা করি এভাবেই ভিডিও এডিটিং মানুষকে আকৃষ্ট করে।

ভিডিও এডিটিং এর ভবিষ্যৎ

ভবিষ্যতে ব্যবসা বাণিজ্য শিক্ষা প্রায় সকল ক্ষেত্রে ভিডিও এডিটিং এর চাহিদা খুব বেশি থাকবে। তাই ভিডিও এডিটিং এর ভবিষ্যৎ কখনো শেষ হবে না।

ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার

এমন অনেক ফ্রী সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো দিয়ে খুব ভালো এডিটিং করা সম্ভব। কিছু ফ্রি ভিডিও সফটওয়্যার এর নাম এবং ব্যবহার নিচে দেওয়া হলঃ

VSDC Video Editor Pro

Image Source: Videosofdev.com
ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর মধ্যে প্রথমেই যে সফটওয়্যার এর নাম আসে তা হল VSDC Video Editor Pro এই ওয়েব সাইটে ভিডিওতে কোন ওয়াটার মার্ক থাকে না।এই সফটওয়্যারের ভিডিও সেভ করার জন্য অনেক ধরনের ফরম্যাট পাওয়া যায় যেগুলো বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ফেসবুকে পোস্ট করার জন্য অনেক কার্যকরী ।জানি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের ফরম্যাট বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করার দরকার হয় । যেমন  সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও আপলোড করার জন্য mp4 format ব্যবহার করা হয় অন্যদিকে যে কোন ওয়েবসাইটে মাঝে মাঝে mp4 এ ইউজ করতে হয় তাই এই সফটওয়্যারে অনেকগুলো ফরমেট পাওয়া যায়। যেটা ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক সুবিধা হয় ।

Openshot

Image Source: openshot.org
ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার হলেও এটি  পেইড সফটওয়্যার আছে কোন দিক থেকে কম নয়।.  এর মাধ্যমে  ভিডিও ড্রাগ এন্ড ড্রপ থেকে শুরু করে ভিডিও কাট, ভয়েস এডিট অডিও ইমপোর্ট ,  ভিডিও ইফেক্ট,  ভিডিও এনিমেশন ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়।  যা একটি পেইড সফটওয়্যার এর সাথে তুলনা করা যায়। 

Lightworks

Image source: lightworks
যদি আপনি  প্রফেশনাল মানের ভিডিও এডিটিং করতে চান তাহলে এটি সবচেয়ে সেরা একটি  সফটওয়্যার।  আপনারা জেনে অবাক হবেন যে পাল্প ফিকশন মুভিটি সফটওয়্যার দিয়ে এডিট করা হয়েছে।  যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটির প্রিমিয়াম আনলক করতে বলে তবুও  টুলস যেগুলো রয়েছে তা একজন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটরের জন্য পারফেক্ট ।

Shotcut

Image source: Shotcut.org
শর্টকাট হলো এমন একটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার যেটিতে ওয়াটার মার্ক নেই।  যেটি নতুনদের জন্য ব্যবহার করা সবচেয়ে সহজ। এ সফটওয়্যারের সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং জিনিসটি হল এখানে নেটিভ টাইমলাইন রয়েছে। 

Apple final cut

image source: videomaker.com
পেশাদারদের কাছে এই সফওয়্যারের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এই এডিটিং সফটওয়্যার ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও, মাল্টি ক্যামেরা অপশন- এমন সকল ফিচার সম্বলিত। এতে আছে অবজেক্ট ট্র্যাকিং মোড, কালার কারেকশন মোড-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলো, যার মাধ্যমে তুমি তোমার ভিডিওতে সিনেম্যাটিক লুক দিতে পারবে।

Video grabber

image source: videograbber.net
এটি হল অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার যেটির জন্য কোন আলাদা করে  কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হয় না। যেটির মাধ্যমে  টুকিটাকি কাজ যেমন শর্ট ভিডিও তৈরি, GIF ভিডিও থেকে অডিও অংশটুকু কেটে নেয়া, দুটো ভিডিও জোড়া দেয়া, ভিডিও ক্রপ করা, রোটেট করা, সাবটাইটেল যুক্ত করা সহ  ইত্যাদি কাজ খুব সহজেই করা যায়।  আরো মজার বিষয় হলো এটি স্মার্টফোনে ফ্রিতে ব্যবহার করা যায় ।

Clipchamp

image source: clipchamp.com
এটি হলো মাইক্রোসফট এর দেওয়া একটি ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার।  যেটির মাধ্যমে  সাধারণ ভিডিও এডিট করা যায়। পুরনো ভিডিও সফটওয়্যার এর মত এই সফটওয়্যারটিও ভিডিও থেকে অডিও সং কেটে নেয়া দুটো ভিডিওকে জোড়া দেওয়া ভিডিও ক্রপ করা রোটেট করা সাবটাইটেল যুক্ত করা সহ ইত্যাদি কাজ খুব সহজেই এটি করতে পারে।

Blender

image source: blender.org
এটি  টুরি থ্রিডি ভিডিও এডিটিং এর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী একটি অ্যাপ্লিকেশন.  যদিও এটি ব্যবহার করার জন্য ভালো মানের পিসি দরকার হয়।  কম কনফিগারেশন এর পিসি হলেও  এই সফটওয়্যার এর ভিতরে যে ফ্লক্সি  রেন্ডারিং রয়েছে তা সেভ করার সময় খুব ভালো মানের ফলাফল দেয়।  এই সফটওয়্যারটি সাধারণ কেউ  ব্যবহার করলে প্রথমত কিছুই বুঝে আসবে না।  এই সফটওয়্যারে কাজ করার জন্য যেকোনো কোর্স বা সোশ্যাল মিডিয়া সহায়তা নিতে হয়। 

পেইড ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার 

যারা প্রফেশনাল ভাবে ভিডিও এডিটিং নিয়ে কাজ করে তাদের জন্য ফ্রি সফটওয়্যার এর পাশাপাশি পেইড সফটওয়্যার দরকার হয় দরকার হয়।  যেসব সফটওয়্যার আমাদের কিনে ব্যবহার করতে হয় তাকে বলা হয় পেইড সফটওয়্যার।

আমরা এখানে পাঁচটি পেইড ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার নিয়ে কথা বলব এসব সফটওয়্যার এর সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন দেখা যাক কোনগুলো পেইড ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারঃ

Adobe premiere pro

image source: helpx.adobe.com
পেইড সফটওয়্যার এর কথা মাথায় আসলেই প্রথমে আমাদের যে সফটওয়্যারটি আসে তা হলো এডোবি প্রিমিয়ার প্রো।  যেটি এডোবি কোম্পানি কর্তৃক নির্মিত একটি সফটওয়্যার। এটি একই সাথে উইন্ডোজ এবং ম্যাকওয়েস এও কাজ করে। 

সুবিধাঃ

১।  এটিতে রয়েছে সহজ ইন্টারফেস
২।  বেশ কিছু টুল রয়েছে যেগুলো অন্য কোন পেইড সফটওয়্যারও নেই।
৩। অসংখ্য মাল্টিক্যাম অ্যাঙ্গেল রয়েছে।


সম্পূর্ণ কোর্সটি দেখুন

অসুবিধাঃ
১।  কিছু কিছু ক্ষেত্রে যারা প্রফেশনাল রয়েছেন তারাও এই সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হিমশিম খেয়ে যান।
২। এটির সাউন্ড সেম্পল  শোনা যায় না ।

Corel VideoStudio Ultimate

image source: techradar.com
এই সফটওয়্যারটি অনেক বেশি পরিচিত এর স্টপ মোশন টুলের কারণে। যারা ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার অপারেট করে অভ্যস্ত অর্থাৎ প্রফেশনাল, কিংবা ইউটিউবার- তাদের জন্য তৈরি করা। সাইবারলিংকের মতো এই সফটওয়্যারও তুমি একবার কিনে পরে সাবস্ক্রিপশন ছাড়া ব্যবহার করতে পারবে।

সুবিধা: 
১। এখানেও ফাস্ট রেন্ডারিং সুবিধা আছে
২। মাল্টিপয়েন্ট মোশন ট্র্যাকিং এর সুবিধা আছে, আছে স্টপ মোশন টুল

অসুবিধা: 
১। অডিও এডিটিং ফিচার খুব বেশি সমৃদ্ধ না
২। হাই ডিপিআই মনিটরে তেমন ভালো চলে না

মোবাইল ভিডিও এডিটিং 

আমাদের অনেকেরই  ল্যাপটপ বা পিসিতে প্রফেশনালি ভিডিও এডিটিং করতে অসুবিধা হয়।  তারা চাইলেই খুব সহজে মোবাইলের মাধ্যমে ভিডিও এডিটিং করতে  পারেন। মোবাইল ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার গুলো গুগল প্লে  স্টোর থেকে খুব সহজে পাওয়া যায়।  ল্যাপটপ বা পিসিতে যেরকম প্রফেশনালি ভিডিও এডিটিং করা যায় মোবাইলে সেরকম এডিট করা সম্ভব হয় না তবুও সেরকম লুক দেওয়া সম্ভব ।

FilmoraGo

image source: install.download
মোবাইলে ভিডিও এডিট করার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী একটি সফটওয়্যার হলো FilmoraGo যেটির মাধ্যমে ক্লিপ তৈরি অডিও এডিট ভিডিও  ইত্যাদি আরো প্রয়োজনীয় কাজ খুব সহজেই করা যায়। এছাড়াও এই অ্যাপসের মাধ্যমে তুমি রিভার্স ভিডিও বানাতে পারবে, ট্রানজিশন এড করতে পারবে, টেক্সট যুক্ত করতে পারবে, এমনকি স্লো মোশন ভিডিও-ও বানাতে পারবে খুব সহজেই!

Power direct video editor

image sourse: betanews.com
এই অ্যাপটি বেশ কাজের হলেও এই অ্যাপটি আয়ত্তে আনতে বেশ কিছুদিন সময় লাগে। এই অ্যাপটিতে রয়েছে ৩০+ ইফেক্ট এবং ট্রানজিশন। এই অ্যাপসের বেশিরভাগ ফিচার  এই ফ্রি।  তবে ওয়াটার মার্ক এবং অ্যাড রিমুভ করার জন্য প্রিমিয়াম নিতে হয়।  এখানে 1080P ও 4k তে ভিডিও ভেন্ডারিং করা যায় ।

Kine master

image source: techradar.com
মোবাইলে প্রফেশনালি ভিডিও এডিট করার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী একটি  অ্যাপস হলো কাইনমাস্টার.  যেটির মাধ্যমে  ভিডিও  ড্রপ এন্ড ডাউন, 150 প্লাস ভিডিও ইফেক্ট সাউন্ড ইফেক্ট ট্রানজেশন এছাড়াও আরো অনেক সুবিধা রয়েছে এই  অ্যাপসটিতে।  এখানে লেয়ার ওয়াইজ কাজ করার সুবিধা রয়েছে লেয়ার বাই লেয়ার  প্রত্যেকটিতে আলাদা আলাদা ট্রানজেকশন সাউন্ড ইফেক্ট অ্যানিমেশন ইত্যাদি যুক্ত করার সুবিধা রয়েছে এটি মোবাইল  ব্যবহারকারীদের কাছে আরো অসাধারণ করে তুলেছে।

Inshot App

image source: cre8ive.co.nz
সাধারণত ছবি এডিট করার জন্য এই অ্যাপ ব্যবহার করা হলেও, ভিডিও এডিটিংয়ের জন্যেও InShot বেশ উপকারি একটি অ্যাপ। ব্যবহার করা বেশ সোজা৷ ভয়েস ওভার, মিউজিক, ন্যারেশন, ইমোজি, ওভারলে-সহ আরো হরেক রকম সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে এখানে!

ভিডিও এডিটিং কিভাবে শিখবো

টেন মিনিট স্কুল

আপনাদের জন্য টেন মিনিট স্কুল তৈরি করেছে কিছু সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার লার্নিং ও ভিডিও মেকিং কোর্স, সম্পূর্ণ বাংলায়, বাংলাদেশের ভিডিও কন্টেন্ট মার্কেট মাথায় রেখে। দেশসেরা সব ভিডিও মেকার ও এডিটরদের কাছ থেকে কাজ শিখতে চাইলে এখনি জয়েন করতে পারেন ১০ মিনিট স্কুল এর এই কোর্সগুলোতে! আপনাদের জন্য যে কোর্সগুলো আছে, তা হলো,

শেষ কথা

বিশ্বখ্যাত যেসব প্ল্যাটফর্মের ভিডিও এডিটিং শেখার রিসোর্স আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম, তার প্রায় সবই ইংরেজিতে এবং অন্যান্য দেশের কথা মাথায় রেখে তৈরি। আমরা আমাদের আলোচনা শুরু করেছিলাম ভিডিও এডিটিং কি, সে সম্পর্কে আলোচনার মধ্য দিয়ে। পরে আমাদের আলোচনা এগিয়েছে ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার কী কী আছে, মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর কাজে কী কী অ্যাপস ব্যবহার করা যায়, ভিডিও এডিটিং কিভাবে শিখব তার দিকে।
আমাদের এই আলোচনা আপনাদের কে  ভিডিও এডিটিং শেখার দিকে আগ্রহী করবে, আপনার ভিডিও এডিটিং শিখার পথ আর ও প্রশার হোক।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিপ আইটি বাড়ীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url